একজন সত্যিকারের মা কিংবা বাবা তিনিই যিনিই বিয়ের সময় সঙ্গী নির্বাচন করেন ভবিষ্যতের সন্তানের কল্যাণের কথা চিন্তা করে। ফলে, তাঁর পছন্দটা তখন হয়ে যায় চরিত্র, রুচিশীলতা, দ্বীনদারিতা – মেয়ের চেহারা বা তার বাবার সম্পদ নয়, ছেলের উপার্জন বা ব্যাংক ব্যালেন্স নয়।
ব্যাপারটা ভাবুন একবার। চরিত্র বা দ্বীনদারিতায় আপনার সঙ্গীর কোন রকম ল্যাকিং থাকলে আপনি হয়ত কিছুটা মেনে নিতে
পারবেন, ‘সেক্রিফাইস’ করতে পারবেন। কারন আপনি আপনার সঙ্গীকে ভালোবাসেন। আপনি ভাবছেন যে আমি ওকে ঠিক পথে নিয়ে আসতে তো পারব। ব্যাপারটা ভাবুন একবার। চরিত্র বা দ্বীনদারিতায় আপনার সঙ্গীর কোন রকম ল্যাকিং থাকলে আপনি হয়ত কিছুটা মেনে নিতে
কিন্তু আপনার অবোধ সন্তান কি বুঝবে যে তার মা বা বাবা যেমন অথবা যেটা করছে সেটা পুরোটাই অনুকরণীয় নয় – কিছুটা বাদ দিয়ে বাকিটা নিতে হবে? যতদিনে এই জ্ঞান তার মধ্যে আসবে, ততদিন কি খুব বেশি দেরি হয়ে যাবেনা?
আপনি নাহয় সেক্রিফাইস করলেন। কিন্তু আপনার সন্তান পারবে কি?
No comments:
Post a Comment