আব্রাহার কথা আমরা জানি। ইয়ামানের শাসক, কাবা ধ্বংস করার জন্য যে হাতির বাহিনী নিয়ে এসেছিল। আল্লাহ্ একঝাঁক পাখির মাধ্যমে সেই বাহিনীটাকে ধ্বংস করে দেন। সূরা ফিল-এ উল্লেখ আছে ঘটনাটা।
কিন্তু যেই জিনিষটা আমরা অনেকেই ভুল জানি সেটা হল, ‘আবাবিল’ পাখির ব্যাপারটা। ‘...ওয়া আরসালা আলাইহিম তোয়াইরান আবাবিল...’ আয়াতে পাখিগুলোর কথা উল্লেখ আছে। আমরা অনেকেই এটা মনে করি থাকি, আল্লাহ্ যে পাখিগুলো পাঠিয়েছিলেন সেগুলোর নাম আবাবিল। ব্যাপারটা ভুল।
আবাবিল শব্দটার মানে হচ্ছে ‘ঝাঁকেঝাঁকে’। পাখির কোন প্রজাতি নয়। আল্লাহ্ ঝাঁকেঝাঁকে পাখি পাঠিয়েছিলেন, এই কথাটাই বলা হচ্ছে। অ্যারাবিক জানলে অথবা তাফসীর পড়লে সেখানে লেখা দেখতে পাবেন আবাবিল অর্থ করা হয়েছে ‘ঝাঁকেঝাঁকে’/ ‘ক্রমান্ননয়ে আগমনকারী’/‘বহুসংখ্যক আগমনকারী’। এই শব্দটার একবচন অ্যারাবিকে নেই। অনেক মুফাসসির একে ফার্সি শব্দ হিসেবে মনে করে থাকেন।
সেই পাখিগুলো আসলে কী প্রজাতির পাখি ছিল সেটা মুফাসসিরগন জানেন না। ইবন আব্বাস (রাঃ) এবং ইকরামা (রাঃ) এর কথা থেকে তাঁরা পাখিগুলোর যেই বিবরণ তুলে ধরেছেন তা এক করলে দাঁড়ায়ঃ
পাখিগুলোর গায়ের রং ছিল সবুজ, পায়ের রং লাল, ঠোঁট পাখির মত তবে পায়ের নখ কুকুরের মত, আকারে কবুতরের চেয়ে কিছুটা ছোট। সেগুলোর মাথা ছিল জন্তুর মত, উঠে এসেছিল সমুদ্র থেকে।
বিস্তারিত জানতে তাফসীর ইবন কাসির পড়ে দেখতে পারেন। আমি এটা স্টাডি করি। তাফসীর হিসেবে তাবারি এবং কাসিরের মর্যাদা অনেক অনেক উপরে।
কিন্তু যেই জিনিষটা আমরা অনেকেই ভুল জানি সেটা হল, ‘আবাবিল’ পাখির ব্যাপারটা। ‘...ওয়া আরসালা আলাইহিম তোয়াইরান আবাবিল...’ আয়াতে পাখিগুলোর কথা উল্লেখ আছে। আমরা অনেকেই এটা মনে করি থাকি, আল্লাহ্ যে পাখিগুলো পাঠিয়েছিলেন সেগুলোর নাম আবাবিল। ব্যাপারটা ভুল।
আবাবিল শব্দটার মানে হচ্ছে ‘ঝাঁকেঝাঁকে’। পাখির কোন প্রজাতি নয়। আল্লাহ্ ঝাঁকেঝাঁকে পাখি পাঠিয়েছিলেন, এই কথাটাই বলা হচ্ছে। অ্যারাবিক জানলে অথবা তাফসীর পড়লে সেখানে লেখা দেখতে পাবেন আবাবিল অর্থ করা হয়েছে ‘ঝাঁকেঝাঁকে’/ ‘ক্রমান্ননয়ে আগমনকারী’/‘বহুসংখ্যক আগমনকারী’। এই শব্দটার একবচন অ্যারাবিকে নেই। অনেক মুফাসসির একে ফার্সি শব্দ হিসেবে মনে করে থাকেন।
সেই পাখিগুলো আসলে কী প্রজাতির পাখি ছিল সেটা মুফাসসিরগন জানেন না। ইবন আব্বাস (রাঃ) এবং ইকরামা (রাঃ) এর কথা থেকে তাঁরা পাখিগুলোর যেই বিবরণ তুলে ধরেছেন তা এক করলে দাঁড়ায়ঃ
পাখিগুলোর গায়ের রং ছিল সবুজ, পায়ের রং লাল, ঠোঁট পাখির মত তবে পায়ের নখ কুকুরের মত, আকারে কবুতরের চেয়ে কিছুটা ছোট। সেগুলোর মাথা ছিল জন্তুর মত, উঠে এসেছিল সমুদ্র থেকে।
বিস্তারিত জানতে তাফসীর ইবন কাসির পড়ে দেখতে পারেন। আমি এটা স্টাডি করি। তাফসীর হিসেবে তাবারি এবং কাসিরের মর্যাদা অনেক অনেক উপরে।
No comments:
Post a Comment