Sensor
– ক্যামেরার ভেতরে অবস্থিত আয়তাকার
একটা ডিভাইস যা ডিজিটাল ছবি ধারণ করে।
Full
Frame Camera/FX Camera –
36 X 24 সাইজের সেন্সর সমৃদ্ধ ক্যামেরাকে বলা হয়ে
ফুল ফ্রেম ক্যামেরা।
Crop
Camera –
ফুল ফ্রেম ক্যামেরার ছোট সব সেন্সরকে বলা হয় ক্রপ ক্যামেরা।
APS-C
ক্যামেরা/DX ক্যামেরা –
ফুল ফ্রেম সেন্সর থেকে দুই ধাপ নিচের এক ধরণের ক্রপড সেন্সর সমৃদ্ধ ক্যামেরা যা
ডিএসএলআর ক্যামেরাতে বহুল ব্যবহৃত হয়।
Shutter
Speed – ক্যামেরার
সেন্সরের উপর থেকে শাটার সরে যাওয়া এবং ফিরে আসার মধ্যবর্তী সময়কে শাটার স্পিড
বলে। একটা ক্যামেরা কতক্ষণ আলো গ্রহণ করবে সেটা নির্ধারণ করে দেয় শাটার স্পিড।
উদাহরণঃ 1/60, 1/80, 1/3200 সেকেন্ড ইত্যাদি।
ISO –
আলোর প্রতি ক্যামেরা সেন্সর কতটা সংবেদনশীল সেটা প্রকাশ করা হয়ে আইএসও দিয়ে। উদাহরণঃ
ISO 64, ISO 100, ISO 25600 ইত্যাদি।
Exposure
– একটা ছবি কতটা
আলোকিত সেটা বুঝানো হয় এক্সপোযার শব্দটি দিয়ে।
Exposure
Triangle –
ছবির এক্সপো্যার নির্ধারক তিনটি উপাদান যথা শাটার স্পিড, অ্যাপারচার এবং আইএসওকে
একত্রে বলা হয় এক্সপোযার ট্রায়াঙ্গেল।
Stop –
ক্যামেরাতে এক্সপোযার বৃদ্ধি বা হ্রাসের একককে বলা হয় স্টপ। এক্সপো্যার এক স্টপ বৃদ্ধি করা মানে
পূর্বের অবস্থার দ্বিগুণ আলো ক্যামেরা দিয়ে প্রবেশ করবে।
Exposure
Meter – ছবির
এক্সপোযার মাপার জন্য ক্যামেরার ভিতরে অবস্থিত মিটার।
Metering
Mode –
ছবির এক্সপোযার কীভাবে মাপা হবে তার জন্য ক্যামেরায় ব্যবহৃত সিস্টেমকে বলা হয় মিটারিং
সিস্টেম। এক্সপো্যার মিটার করার জন্য প্রতিটি ক্যামেরায় ৩ থেকে ৪টি মিটারিং
সিস্টেম থাকে।
Matrix
Metering/Evaluative Metering – ক্যামেরা যা দেখছে সেই দৃশ্যের পুরোটা হিসেব করে আলো পরিমাপ করার
মিটারিং সিস্টেমকে বলা হয় ম্যাট্রিক্স মিটারিং বা ইভালুয়েটিভ মিটারিং সিস্টেম।
Center-weighted Metering – ক্যামেরার ঠিক কেন্দ্রে অবস্থিত সাব্জেক্টের অবস্থা দেখে আলো পরিমাপ
করার সিস্টেমকে বলা হয়ে সেন্টার ওয়েটেড মিটারিং সিস্টেম।
Spot
Metering – ক্যামেরার
যে কোন সিঙ্গেল ফোকাস পয়েন্টে অবস্থিত সাব্জেক্টের অবস্থা দেখে আলো পরিমাপ করার
সিস্টেমকে বলা হয় স্পট মিটারিং।
Luminosity
Histogram – ছবির
এক্সপো্যার দেখার জন্য গ্রাফিকাল রিপেযেন্টেশনকে বলা হয় হিস্টোগ্রাম। হিস্টোগ্রাম বলতে
এই হিস্টোগ্রামকেই বুঝায়।
RGB
Histogram –
ছবিতে Red, Green এবং Blue-এর পরিমাণ এবং অবস্থান দেখার হিস্টোগ্রামকে বলা হয় আরজিবি
হিস্টোগ্রাম।
Incident
Light –
সাব্জেক্টের উপর যেই আলো সরাসরি পতিত হয়।
Reflected
Light - Incident Light সাব্জেক্টের উপর
পতিত হয়ে তা ক্যামেরাতে প্রতিফলিত আলো হিসেবে ধরা দেয়। ক্যামেরা এই Reflected
Light দেখেই মিটারিং মোডের সাহায্যে এক্সপোযার সেট করে অর্থাৎ
মিটারিং মোড আলো পরিমাপ করে এই প্রতিফলিত আলো দেখেই। Incident Light ক্যামেরা বুঝতে পারেনা।
Hard
Light – আলোর উৎস
থেকে যে কড়া আলো সাব্জেক্টের উপর সরাসরি পড়ে সেটাকে হার্ড লাইট বলা হয়। এটা
সাব্জেক্টের পেছনে তীব্র ছায়া সৃষ্টি করে।
Soft
Light –
সাব্জেক্টের উপর পতিত সুষম আলোকে সফট লাইট বলে। এটা সাব্জেক্টের পেছনে তীব্র কোন
ছায়া সৃষ্টি করেনা।
Field
of View –
ক্যামেরার লেন্স কতখানি দেখতে পারে সেটাকে বলা হয় ফিল্ড অফ ভিউ। একে প্রকাশ করা হয়
জ্যামিতিক কোনের মাধ্যমে।
Zoom
Lens –
যুম ইন এবং আউট করে ছবি তোলা যায় এমন লেন্সকে বলা হয় যুম লেন্স।
Prime
Lens –
যুম করা যায়না এমন লেন্সকে বলা হয় প্রাইম লেন্স।
Kit
Lens – ক্যামেরার বডির
সাথে বান্ডেল হিসেবে যে লেন্স অফার করা হয় তাকে কিট লেন্স বলে।
Normal
Lens – 50mm ফোকাল লেংথের
লেন্সকে বলা হয় নরমাল লেন্স। কারণ মানুষ চোখ দিয়ে নরমালি এই লেন্সের ফিল্ড অফ
ভিউএর অনুরূপই ছবি দেখে।
Telephoto
Lens – 50mm এর উপরের
ফোকাল লেংথের লেন্সকে বলা হয় টেলিফটো লেন্স। এটা দুই প্রকারঃ Short
Telephoto Lens এবং Telephoto Zoom Lens।
OCF
- ক্যামেরার বডি থেকে দূরে থাকা আলাদা ফ্ল্যাশ লাইটগুলোকে অফ
ক্যামেরা ফ্ল্যাশ লাইট বলে।
----------------
{নিয়মিত আপডেট চলতে থাকবে]
No comments:
Post a Comment